নতুন স্মার্টফোন কেনার সময় যে বিষয়গুলো দেখা উচিত

নতুন স্মার্টফোন কেনার সময় যে বিষয়গুলো দেখা উচিত

আধুনিক এই যুগে প্রায় সকলের হাতে হাতে এখন স্মার্টফোন। অসংখ্য সুবিধাযুক্ত এই ফোনগুলো আমাদের জীবনে যুক্ত করেছে এক নতুন মাত্রা। এ পর্বে আমরা জানতে চেষ্টা করব একটি নতুন স্মার্টফোন কেনার সময়ে আমাদের কি কি বিষয়গুলি দেখে নেয়া প্রয়োজন।

নতুন স্মার্টফোন কেনার সময়ে যা যা দেখে নেয়া উচিত-

প্রথমে-Smartphone কেনার সময়ই ফোনটি দিয়ে কিছু Picture তুলুন, Front Camera দিয়ে এবং Rear Camera দিয়ে। বেশ কিছু সময় নিয়ে Video রেকর্ড করুন। ছবি ও ভিডিওগুলো সময় নিয়ে ‍দেখুন। সিম সংযুক্ত কারো সাথে কিছুক্ষণ কথা বলুন। দেখে নিন ফোনে কথা বলার সময় কোন ধরণের নয়েজ আসছে কিনা। ফুল ভলউম দিয়ে কোন মউজিক কিছুক্ষণ বাজিয়ে পরীক্ষা করে নিন। আগে থেকেই যদি কোন গেম ইন্সটল করা থাকে তবে মিনিক পাচেক সেটি খেলুন। দেখুন ফোনটি গরম হয়ে যাচ্ছে কিনা। হেড ফোন কানেক্ট করে কথা বলে নিন, মিউজিক বাজিয়ে সাউন্ড কোয়ালিটি দেখে নিন।

IMEI-আইএমইআই (IMEI) এর পূর্ণরূপ হলো International Mobile Equipment Identity. এই IMEI প্রতিটি মোবাইল ডিভাইসের জন্য একটি নির্দিষ্ট সংখ্যাসূচক আইডিন্টিটি। আর এই কারণে প্রতিটি IMEI নম্বরই একটি আরেকটির থেকে ভিন্ন। প্রথমত আপনাদের প্রত্যেকের ফোনের IMEI নম্বর যথাযথভাবে সংরক্ষণ করা উচিৎ। যদি আপনার ফোনটি কখনো হারিয়ে যায় তখন আপনি এই IMEI নাম্বার দিয়ে পুলিশ স্টেশনে গিয়ে মামলা অথবা জিডি করতে পারবেন। যদি আপনার ফোনের IMEI নাম্বারটা যথাযথভাবে সংরক্ষণ না করে থাকেন তবে ফোনটি হারানোর ক্ষেত্রে মামলা বা জিডি করতে ঝামেলা হতে পারে।

ক্রিপ্টোকারেন্সি কি এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি দিয়ে কি করা হয়? এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।

IMEI নম্বর কোথায় পাবেন-অনেক সময় দেখা যায় যে ফোন বক্সের মধ্যে আইএমই নম্বর লেখা নাও থাকতে পারে।

তখন আপনি আপনার ফোন হতে *#06# ডায়াল করলে আপনি আপনার ফোনের আইএমই নম্বরটা জেনে নিতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে আপনার ফোনটি যদি ডুয়েল সিমের হয়ে থাকে তবে আপনি দুটি আইএমই নম্বর দেখতে পাবেন। এবার আইএমই নম্বরগুলো ভালভাবে সংরক্ষণ করুন। প্রয়োজনে স্ক্রিনশর্ট নিয়ে রাখতে পারেন।

স্মার্টফোন এর প্রয়োজনীয় সেটিংস সমূহ 

গুগল সিঙ্ক: আপনি যখন নতুন স্মার্টফোন কিনবেন তখন আপনার পুরাতন ফোন থেকে সব ডাটা নতুন ফোনে নিয়ে আসতে চাইবেন তাইতো? এ ক্ষেত্রে আপনার পুরাতন ফোনটিতে ব্যবহৃত Gmail এর মাধ্যমে ফোনের সব ডাটা Cloud Store আগে থেকেই ব্যাকআপ দিয়ে রাখুন। পরবর্তীতে নতুন ফোনটিতে ওই একই Gmail ব্যবহার করে Data Restore করলেই আপনার পুরাতন ফোনের গুরুত্বপূর্ণ Apps, Contact Number, Calendar, Google Keep ইত্যাদি সকল তথ্য পেয়ে যাবেন। এ ক্ষেত্রে আপনার ফোনে ইন্টারনেট সংযোগ থাকতে হবে।

আপনার ফোনের Google Account Sync সব সময় অন করে রাখুন। এতে আপনার কন্ট্রাক্ট নম্বর (ছবিসহ), ক্যালেন্ডার, গুগল কিপ, গুগল ড্রাইভ, ইমেইল ইত্যাদির তথ্য হালনাগাদ থাকবে। যদি আপনার ফোনটি হারিয়ে যায় বা ড্যামেজ হয়ে যায় তবুও আপনার এই সকল এ্যাপের তথ্য আপনার জিমেইল একাউন্টে সংরক্ষিত থাকবে। যা পরবর্তীতে যে কোন ফোনে আপনার গুগল মেইলটি সংযুক্ত করে ব্যবহার করতে পারবেন। Google Sync এ্যাকটিভ করতে আপনার ফোনের Settings হতে Accounts এ গিয়ে আপনার কাঙ্খিত Gmail এর উপর চাপ দিয়ে Account Sync নামক অপশনে গিয়ে সবগুলো ON দিন।

সিকিউরিটি: আপনার ফোনের Security জন্য শুরুতেই ফোনটিতে পিন বা Password অথবা প্যাটার্ন লক সেট করে নিন। এতে অহেতুক অন্যের একসেস হতে আপনার ফোন রক্ষা পাবে। সেই সাথে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষিত থাকবে। এটি এ্যাকটিভ করতে আপনাকে প্রথমে যেতে হবে Settings এ। তারপর যেতে হবে Security। তারপর এখান থেকে আপনি ইচ্ছেমত PIN বা Pattern বা Face Lock দিয়ে নিন। 

চার্জ দেয়া: নতুন স্মার্টফোন কেনার পর পরই ফোনটিতে চার্জ দিন। এ ক্ষেত্রে প্রথমে ফোনের চার্জারের সাথে বৈদ্যুতিক সংযোগ দিন এবং পরে ফোনে চার্জারের কেবল সংযোগ দিন। ফোনের চার্জ কখনই শূণ্য করবেন না। সর্বনিম্ন ২০% হলে ফোনটি চার্জ দিন এবং সর্বোচ্চ ৮০% পর্যন্ত চার্জ দিতে থাকুন। কখনই ফোন সারা রাতের জন্য জন্য চার্জারে লাগিয়ে রাখবেন না। চার্জারে লাগিয়েও কখনও ফোন ব্যবহার করবেন না। ফোনে Dark Theme ব্যবহার করুন। এতে করে ফোনের ব্যাটারিতে কম চাপ পরবে। অপ্রয়োজনে Wi-Fi, Location ইত্যাদি অফ করে রাখুন। স্বল্প সময়ের বিরতিতে ফোন বন্ধ না রেখে এরোপ্লেন মোড ব্যবহার করুন।

ডিসপ্লে: ফোনের ডিসপ্লেতে অবশ্যই একটি Gorilla Glass লাগিয়ে নিন। এতে ফোনটির স্ক্রিনের নিরপত্তা জোড়ালো হবে এবং Scratch পরার সম্ভবনা অনেকটা কমে যাবে। সেই সাথে ফোনে একটি কভার লাগিয়ে নিন। যা আনাকাঙ্খিতভাবে হাত থেকে পরে যাওয়ায় ক্ষতির পরিমান কমিয়ে দেবে। ফোনের Display Settings হতে Brightness Autoকরে নিন। ফোনের Display Brightness যত বেশী রাখবেন আপনার ফোনের ব্যাটারি তত বেশী ব্যবহৃত হতে থাকবে। সেই সাথে স্ক্রিন টাইম আউট ২০-৩০ সেকেন্ড সেট করে নিন।

অ্যাপস: নতুন কেনা স্মার্টফোনে অনেক অপ্রয়োজনীয় অ্যাপস আগে থেকেই ইন্সটল করা থাকে। যা অহেতুক, কোন কাজের নয় বরং ফোনের Storage দখল করে থাকে। এতে করে Phone Slow হয়ে যায়। অল্প কিছু প্রয়োজনীয় অ্যাপ রেখে বাকী অ্যাপগুলি Uninstall করে দিন। এতে ফোনের স্টোরেজের উপর চাপ কমবে। ফোনটি ব্যবহারে গতি আসবে। 

আপনার ফোনের জন্য প্রয়োজনীয় এ্যাপস শুধুমাত্র Google Play Store হতেই ইন্সটল করুন। অন্য কোন Unknown Source হতে কোন ধরণের এ্যাপ ইন্সটল করবেন না। অন্যান্য সোর্স হতে এ্যাপ ইন্সটল করলে সেই এ্যাপের সাথে ফোনে Virus বা Malware প্রবেশের সম্ভাবনা অনেক অনেক বেশী থাকে। 

আপডেট: নতুন স্মার্টফোন কেনার পর পরই ফোনের System এবং অন্যান্য App ইন্টারনেট এর সংযোগ দিয়ে Update করে নিন। বিশেষ করে System এবং Security Patch অবশ্যই সাথে সাথে আপডেট দিয়ে নিন। এতে করে এ্যাপগুলোর নতুন নতুন ফিচার উপভোগ করতে পারবেন। এটি করলে অনেক ধরণের ঝামেলা এড়িয়ে যেতে পারবেন। ফোন হ্যাকাররা যাতে আপনার ফোন হতে কোন তথ্য চুরি করতে না পারে সে জন্য ফোন কোম্পানীগুলো সময়ে সময়ে সিস্টেম এবং সিকউরিটি প্যাচ আপডেট দিয়ে থাকে।

স্মার্টফোনের পারফরম্যান্স ধরে রাখতে যা করবেন- 

অনেক টাকা খরচ করে কেনা শখের ফোনটি ব্যবহারের ক্ষেত্রে আমাদের একটু সতর্ক হওয়া উচিত। সাধারন কিছু নিয়ম মেনে চললেই আমাদের ফোনটি দেবে নির্বিঘ্ন সার্ভিস। দেখে নেয়া যাক নিয়মগুলো-

কভার ব্যবহার: আপনার স্মার্ট ফোনটিতে একটি কভার ব্যবহার করুন। এটি আপনার ফোনটিকে ধুলো-বালি হতে রক্ষা করবে, রং উজ্জ্বল রাখবে এবং মোবাইলের উপর আঁচড় পড়া প্রতিরোধ করবে। হঠাৎ করে আপনার হাত থেকে ফোনটি পড়ে গেলেও কভার থাকার কারণে এর ক্ষতি কম হওয়ার সম্ভবনা থাকে। কারণ হাত থেকে পড়ে গেলে ধাক্কাটা কভারের উপর দিয়েই যায়। তাই আপনার স্মার্টফোন সুরক্ষার জন্য একটি কভার ব্যবহার করুন।

গড়িলা গ্লাস সংযুক্ত করণ: স্মার্ট ফোনের স্ক্রিন সুরক্ষার জন্য একটি Gorilla Glass ব্যবহার অত্যন্ত জরুরী। এতে করে আপনার স্ক্রিনে আঁচড় পড়া বন্ধ হবে। ফলে আপনার ফোনের উজ্জ্বলতা হ্রাস পাবে না। সেই সাথে ফোনের ডিসপ্লে অনেকটা নিখুঁতভাবে আপনার নিকট প্রদর্শিত হবে। ধুলো-বালি হতেও এটি আপনার সাধের স্মার্ট ফোনটিকে রক্ষা করবে।

দীর্ঘসময় ধরে গেম না খেলা: ফোনে খুব বেশী সময় ধরে গেম খেলবেন না। এতে ফোনের উপর অতিরিক্ত চাপ পরে। যদিও ফোনগুলি সেভাবেই তৈরী করা। তারপরও খুব বেশী সময় নিয়ে গেম না খেলাই ভাল।

অপর কাউকে ব্যবহার না করতে দেয়া: আপনার টাকায় কেনা আপনার শখের স্মার্ট ফোনটি কাউকে ব্যবহার করতে না দেয়াই ভাল। কারণ এটি আপনি যেভাবে যত্নের সাথে ব্যবহার করবেন, অন্য কেউ তা সেভাবে যত্নের সাথে ব্যবহার করবে না। অপর দিকে স্মার্টফোনে থাকা আপনার ব্যক্তিগত তথ্য অন্যের কাছে প্রকাশ পাবার আশংকা থাকে না। 

আলতোভাবে চাপ দিয়ে ব্যবহার: ফোনের স্ক্রিনে যথাসম্ভব আলতোভাবে চাপ দিয়ে ব্যবহার করুন। জোরে চাপ দিলে তা স্ক্রিণের স্পর্শকাতরতা নষ্ট করে দেয়। ফলে কিছুদিন পরে দেখবেন চাপ দেবেন একখানে তো কাজ হবে অন্যখানে। তাই আপনার স্মার্টফোনটি যত্নের সাথে আলতোভাবে ব্যবহার করুন।

একটানা অনেক সময় ব্যবহার না করা: আমরা অনেকেই একটানা ঘন্টার পর ঘন্টা ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহার বা ভিডিও দেখে থাকি। আমাদের জন্য এটা খুবই খারাপ অভ্যাস। এতে করে আমরা স্বাস্থ্য ঝুকিতে পড়ে যাই সেই সাথে এটি ফোনের ব্যাটারী ও স্ক্রিনের জন্য ক্ষতিকর। তাই একটানা খুব বেশিক্ষণ ফোন ব্যবহার না করাই ভাল।

অতিরিক্ত তাপমাত্রা বা আদ্রতামুক্ত পরিবেশে ব্যবহার: আপনার ফোনটিকে সব সময় স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রাখুন। অতিরিক্ত আদ্রতা বা পানি থেকে আপনার স্মার্ট ফোনকে সুরক্ষিত রাখুন। সরাসরি সূর্যের আলোতে ফোন ব্যবহার করবেন না। সেই সাথে ফোনের ছিদ্র দিয়ে যাতে পানি প্রবেশ করতে না পারে সেদিকে বিশেষ খেয়াল রাখুন। কারণ ফোনের ছিদ্র দিয়ে পানি প্রবেশ করলে ফোনের টাচ সেন্সর উল্টোপাল্টা কাজ করতে শুরু করবে।

রিস্টার্ট দেয়া: আমরা আমাদের স্মার্টফোনে বিভিন্ন ধরণের এ্যাপস ব্যবহার করে থাকি। কিছু কিছু এ্যাপস আছে যেগুলো আপনি ব্যবহার শেষ হবার পরও ব্যাকগ্রাউন্ডে চালু থেকে যায়। আবার কিছু কিছু এ্যাপস আছে যেগুলো ইন্টারনেট সংযোগ চালু করলে আপনার অনুমতি ছাড়াই নিজে নিজেই ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকে। ফলে আপনার অজান্তেই মোবাইলের ব্যাটারি ব্যবহার হতেই থাকে, যা আপনার ফোনের স্থায়ীত্ব কমিয়ে দেয়। অপর দিকে এ্যাপসগুলি ফোনের RAM দখল করে থাকে। ফলে ফোন ধীরগতির হয়ে যায়। এ সকল সমস্যা থেকে বাচতে সপ্তাহে অন্তত দুইবার আপনার ফোন রিস্টার্ট করুন।

সঠিক নিয়মে চার্ট দেয়া: নতুন স্মার্টফোনে চার্জ দেয়ার কিছু টিপস রয়েছে। মাসে অন্তত ১ বার ফোন একটানা পূর্ণ চার্জ দিন। ফোন ব্যবহার করতে করতে চার্জ শেষ হয়ে যখন সেটি বন্ধ হয়ে যাবে তখন সেটিকে চার্জে লাগিয়ে একটানা ১০০% চার্জ দিন। এভাবে ফোনে চার্জ দিলে ব্যাটারি ভাল থাকে। তাছাড়া ফোনে কিছু চার্জ বাকি থাকতেই চার্জ দেয়ার কোন দরকার নেই। আমরা অনেকেই ৬০% বা ৭০% চার্জ থাকতেই আবার ফোনে চার্জ দেই। এমন করার দরকার নেই।| যখন ব্যাটারি ২৫% বা তার কম চার্জ থাকবে তখন সেটিকে চার্জ দিন।

স্মার্টফোনের ব্রান্ড অনুযায়ী চার্জার ব্যবহার: স্মার্টফোন কেনার পর ফোনের স্থায়ীত্ব বাড়াতে চাইলে অবশ্যই ফোনের ব্রান্ড অনুযায়ী চার্জার ব্যবহার করুন। অল্প কিছু অর্থ বাচানোর জন্য নিম্ন মানের চার্জার কখনই ব্যবহার করবেন না। চার্জার ব্যবহারের আগে প্রথমে চার্জার বৈদুতিক সকেটে সংযোগ দিন তার পর চার্জার কেবল ফোনে সংযোগ করুন।

কল হিস্টোরি মুছে ফেলা: দীর্ঘদিন ব্যবহারের ফলে ফোনের কল হিস্টোরি জমতে থাকলে তা ফোন RAM উপর জমে থেকে ফোনকে স্লো করে দেয়। এ জন্য অন্তত মাসে একবার হলেও ফোনের হিস্টোরি মুছে ফেলুন। দেখবেন ফোন অনেকটা ফাস্ট হয়ে যাবে।

অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার না করা: ফোনে অতিরিক্ত অপ্রয়োজনীয় এ্যাপস ইন্সটল করবেন না। আপনার একান্ত প্রয়োজনীয় কিছু এ্যাপস ইন্সটল করুন। এতে করে ফোন অনেকটা ফাস্ট থাকবে। সেই সাথে কখনোই unknown সোর্স হতে প্রাপ্ত এ্যাপস ইন্সটল করবেন না। সবসময় শুধুমাত্র Google play store হতে এ্যাপস ইন্সটল করবেন। এতে অনেক ঝুকি হতে বেচে থাকতে পারবেন।

স্মার্টফোন এর অ্যাপ Uninstall এর সময় সতর্কতা: যদি কোন এ্যাপস Uninstall করতে চান তবে সেক্ষেত্রে প্রথমে সেই এ্যাপটির Storage cache ফাইল মুছে তার পর তা uninstall করুন। এতে করে ঐ এ্যাপটির আর কোন তথ্য আপনার ফোনে থাকবে না বা ফোনটি স্লো হবে না। 

একটু সচেতন ভাবে আপনার নতুন স্মার্টফোন টি ব্যবহার করলে আশা করা যায় আপনার ফোনটি Long Lasting করবে।

Image taken from: pngwing.com

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Exit mobile version